সূর্যমুখী – এই নাম শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে হলুদ রঙের বিশাল ফুল। সূর্যের দিকে মুখ করে থাকার কারণে এই ফুলের এমন নামকরণ। সূর্যমুখী শুধু একটি ফুল নয়, এটি প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি। সূর্যমুখীর বিশেষত্ব * সূর্যের প্রতি আকর্ষণ: সূর্যমুখীর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এটি সূর্যের দিকে মুখ করে থাকে। এই ঘটনাকে হেলিওট্রপিজম বলে। * বিভিন্ন রঙ: সাধারণত সূর্যমুখী হলুদ রঙের হয়, তবে কিছু কিছু জাতের সূর্যমুখী লাল, কমলা বা বাদামি রঙেরও হয়। * বীজ: সূর্যমুখীর বীজ খুবই পুষ্টিকর। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই, সেলেনিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকে। * তেল: সূর্যমুখীর বীজ থেকে তেল তৈরি করা হয়, যা রান্নায় ব্যবহৃত হয়। সূর্যমুখীর ব্যবহার * সৌন্দর্য: সূর্যমুখীর সৌন্দর্যের কারণে বাগান, পার্ক এবং রাস্তার ধারে এটি চাষ করা হয়। * খাদ্য: সূর্যমুখীর বীজ সরাসরি খাওয়া যায়, আবার এ থেকে তেলও তৈরি করা হয়। * পশুখাদ্য: সূর্যমুখীর খৈল পশুদের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সূর্যমুখীর প্রতীকী অর্থ বিভিন্ন সংস্কৃতিতে সূর্যমুখীর বিভিন্ন প্রতীকী অর্থ রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, * আনন্দ: সূর্যম...